শাবান মাসের পরেই রমযান মাস। তাই রমযানের প্রস্তুতি স্বরূপ শাবান মাসে  রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অধিক সওম পালন করতেন। হাদিসটি –    ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) … আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাবান মাস ব্যাতীত বছরের অন্য কোন মাসে এত অধিক সওম  পালন করতেন না । তিনি বলতেনঃ “তোমরা যথাসাধ্য

আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগে আমদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর দীর্ঘ ২৩ বছর কুরআন নাযিল হয়। কুরআন নাযিলের এতো বছর পরেও আজও অবিকৃত অবস্থায় আছে, কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে ।কুরআনের চ্যালেঞ্জ কেউ নিতে পারেনি । পৃথিবীতে কোনো গ্রন্থ নেই যার কোনো সংশোধন হয়নি। লেখক নিজেই শুরুতে বলে থাকেন তাঁর লেখাতে কোনো ভুল ত্রুটি

মিরাজের ঘটনা কুরআন ও হাদীস দ্বারা প্রমাণিত।মিরাজ সকল মুসলমান বিশ্বাস করেন । আল্লাহ এ সম্পর্কে কুরআনে বলেন-   “পবিত্র ওই সত্তা যিনি তাঁর বান্ধাকে রাতে মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত ভ্রমণ করিয়াছেন ।  যার চারপাশ আমি বরকতময় করেছি, তাঁকে আমার নিদর্শন দেখানোর জন্য, তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা । (সূরা বনি ইসরাইল ১৭;০১) ইসরাঃ ইসরা

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রাঃ) যিনি ক্ষমতা গ্রহণের পরের দিন জাতির উদ্দ্যেশে ভাষণ দেন । তাঁর ভাষণের সময় কাল  কম কিন্তু তাঁর অর্থ  সকল দেশ, জাতি, সর্বকালের জন্য । তাঁর প্রতিটি শব্দ  গভীর অর্থবহ ও তাৎপর্য পূর্ণ । আমদের সবার উচিত তাঁর কথাগুলো পড়া এবং চিন্তা করা । ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রাঃ) ভাষণে

ইসলামে নারীর অধিকার যা দিয়েছে কোন দেশ ,জাতি, ধর্ম , বর্ণ , আধুনিক বিশ্ব আজ পর্যন্ত তা দিতে পারেনি। ১৮৫৭ সালের ৮ মার্চ আমেরিকার নিউইয়র্কে একটি সুতা কারখানার  সাহসী নারী শ্রমিক মজুরিবৈষম্য , কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা এবং বৈরি পরিবেশমুক্ত কর্মক্ষেত্র তৈরির লক্ষ্যে রাস্তায় নেমেছিলেন প্রতিবাদ করতে ।যার কারণে তাদের উপর নেমে আসে নির্যাতন ও নিপীড়ন

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রসূল (সাঃ) বলেছেন- ধ্বংসকারী সাতটি কাজ থেকে তোমরা বেঁচে থাকবে । প্রশ্ন করা হলো – হে আল্লাহর রসূল সেগুলো কি? তিনি বললেনঃ ১. আল্লাহর সাথে শরীক করা ২. যাদু করা ৩. আল্লাহ যার হত্যা নিষেধ করেছেন যথার্থ কারণ ছাড়া তাকে হত্যা ৪. ইয়াতীমের মাল অন্যায়ভাবে আত্নসাৎ করা ৫. সুদ খাওয়া

ভূমিকাঃ প্রতিটি কাজের পূর্বে আমাদের সংকল্প করতে হবে- কাজের উদ্দেশ্য আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি ।  কাজের উদ্দেশ্য যদি ভালো হয় তাহলে ফলাফল ভালো হয় । উদ্দেশ্য যদি খারাপ হয়, ফলাফলো খারাপ হয় । নিয়তের উপর হাদীসটি ইমাম বুখারী তার সহীহ বুখারীতে সংকলন করেছেন । প্রতিটি মুসলিমের জীবনে  সহীহ নিয়তের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম ।   ইমাম

ইসলামের ইতিহাসে যাদের নাম স্বর্ণ অক্ষরে লেখা আছে তারা হলেন আশারায়ে মুবাশশারা। আরবি আশারা শব্দের অর্থ দশ (১০)। আর মুবাশশারা শব্দের অর্থ হলো সুসংবাদপ্রাপ্ত। সুতারাং আশারায়ে মুবাশশারা অর্থ হচ্ছে সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন। ইসলামি পরিভাষায়, আশারায়ে মুবাশশারা বলতে বোঝায় মুহাম্মদ (সা) এর দশজন সাহাবীকে, যারা হাদিস অনুযায়ী জীবদ্দশায় জান্নাতের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিলেন।এমন সুভাগ্য ক’জনের হয়ে থাকে । আশারায়ে মুবাশশারার তালিকা আবু বকর (রা) উমর ইবনুল

মহাগ্রন্থ কুরআন এ ১১৪ টি সূরা, ৩০ টি পারা,  ১৫ টি সেজদা, ৭ টি মনজিল আছে। সমগ্র কুরআনে  আয়াত সংখ্যা ৬ হাজারের বেশি হলেও মর্যাদার দিক দিয়ে সব সমান নয় । আয়াতুল কুরসী এমন একটি আয়াত যা মর্যাদার দিক থেকে সবার চেয়ে বেশি । আয়াতুল কুরসী : “আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত,